দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি ও ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার এবং অসাধুপায় অবলম্বনের দায়ে আটক ১৮ জনকে গ্রেফতার দেখিয়ে কোর্টে চালান দেয়া হয়েছে।
শনিবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে আটক ৯ জন নারী ও ৯ জন পুরুষকে কোর্টে চালান দেয়া হয়। তাদের বিরুদ্ধে পৃথক ৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার ৮টি কেন্দ্র থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার করে অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে তাদেরকে আটক করা হয়।
আটকরা হলেন দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলার মুসলিমা খাতুন (২৮) ,মোছা. নাসরিন জাহান (২৯) ,উম্মে আলিমা (২৮) শরিফুল আলম (২৮) ,বিরল উপজেলার মো. কামরুজ্জামান (৩২) ,বিরল উপজেলার রাহেনা খাতুন (২৬) ,বীরগঞ্জ উপজেলার মো. জামিল বাদশা (৩১), মো. রাকিব (২৮), মনিরুজ্জামান (৩০) ,শেফালী রানী রায় ( ৩৩), সেতাবগঞ্জ উপজেলার মো. সায়েম মুন্না তনময় (২৯) ,হাকিমপু উপজেলার জাকিয়া ফেরদৌস (২৬), চিরিরবন্দর উপজেলার কবিতা রানী রায় (২৭), সবুজ চন্দ্র রায় (৩৪) ,বিরামপুর উপজেলার মহিদুল ইসলাম (৩২) ,নবাবগঞ্জ উপজেলার তানিয়া মস্ততারি (৩১) ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার উর্মিলা আক্তার (২০) ,ঠাকুরগাঁ জেলার হরিপুর উপজেলার মো. সুজন আলী (২৭)।
কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ হোসেন জানান, প্রক্সি ও ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার দায়ে ১৮ জনকে আটক করা হয়। এদের মধ্যে মধ্যে ৯ জন নারী ও ৯ জন পুরুষ। এদের কাছথেকে ইলেকট্রনিক ডিভাইস সংযুক্ত মাস্টারকার্ড, ব্লুটুথ ডিভাইস ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। আটকদের বিরুদ্ধে পাবলিক পরীক্ষা আইনে কেন্দ্র সচিবরা বাদী হয়ে পৃথক ৮ টি মামলা করেছেন।
শনিবার দুপুরে তাদেরকে কোর্টে চালান দেয়া হয়েছে।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2024, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available