সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি: কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে নীলফামারীর বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এসময় বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
জজ আদালত গেটে, রিপোর্টার ইউনিটি, সরকার দলীয় লোকজন, পুলিশ এ হামলার শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসময় কয়েকজন সাংবাদিককে মেরে আহত করা হয়েছে। একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের ক্যামেরা ভাংচুর করা হয়েছে।
এদিকে সৈয়দপুরে ট্রাফিক পুলিশের মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়। এরপর পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ করে তা ভষ্মিভুত করা হয়। এ সময় ১০ পুলিশের সদস্যকে মেরে রক্তাক্ত করা হয়। লুটে নেয়া হয় তাদের একটি সর্ট গান, একটি পিস্তল ও একটি রাইফেলসহ ৬ রাউন্ড গুলি, যা আজও উদ্ধার হয়নি বলে জানান সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ শাহা আলম।
এ বিষয়ে নীলফামারী জেলা পুলিশ সুপার মো. মোকবুল হোসেন জানান, অস্ত্র উদ্ধার কাজ চলমান রয়েছে। যারা আন্দোলনের নামে নাশকতা করেছে, ভিডিও ফুটেজ দেখো তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৫৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে নীলফামারীতে ১৭ জন এবং সৈয়দপুরে ৪১ জন।
নাশকতার মামলা হয়েছে নীলফামারীতে একটি এবং সৈয়দপুরে তিনটি।
জেলা পুলিশ সুপার বলেন, যারা নাশকতার সাথে সরাসরি জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। কোন নিরাপরাধ ব্যক্তিকে আমরা আটক করছি না।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2024, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available