নিজস্ব প্রতিনিধি: তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দেশের ২৮ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাওয়ার পর এসব সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের যাবতীয় তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ।
ওই ২৮ সাংবাদিকরা হলেন- বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন, ডিবিসি নিউজের হেড অব নিউজ জায়েদুল হাসান পিন্টু, এবিনিউজ২৪ ডটকমের প্রধান সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায়, কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হায়দার আলী, এটিএন বাংলার জ ই মামুন, বাংলা ইনসাইডারের সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীর, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিটি এডিটর মির্জা মেহেদী তমাল ও চিফ রিপোর্টার জুলকারনাইন রনো, সমকালের সম্পাদক আলমগীর হোসেন, বাসসের মধুসূদন মণ্ডল, ডিবিসি টিভির মাসুদ আইয়ুব কার্জন, আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মইনুল ইসলাম, সাংবাদিক ফরাজী আজমল হোসেন, বৈশাখী টিভির অশোক চৌধুরী, ইডির এক্সিকিউটিভ এডিটর রাহুল রাহা, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস, নিউজ টোয়েন্টিফোর এর ডেপুটি চিফ নিউজ এডিটর আশিকুর রহমান শ্রাবণ, যুগান্তর পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি (সাবেক) আবদুল্লাহ আল মামুন, স্বদেশ প্রতিদিনের সাবেক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, দৈনিক মুখপাত্রের সম্পাদক শেখ জামাল হোসেন, ডিবিসি নিউজের বিশেষ প্রতিনিধি আদিত্য আরাফাত, এটিএন নিউজের বিশেষ প্রতিনিধি তাওহিদুল ইসলাম সৌরভ, যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি শেখ মামুনুর রশীদ, সাংবাদিক শ্যামল সরকার, দৈনিক ইত্তেফাকের নগর সম্পাদক আবুল খায়ের এবং দৈনিক কালবেলার সম্পাদক ও প্রকাশক সন্তোষ শর্মা।
চিঠিতে বিএফআইইউ জানতে চেয়েছে, এই ২৮ সাংবাদিকের নামে কোনো ব্যাংকের লকার, সঞ্চয়পত্র, ক্রেডিট কার্ডসহ অন্যান্য কোনো আর্থিক উপকরণ রয়েছে কি না বা টাকা-পয়সার লেনদেন হয়েছে কি না।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2024, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available