এশিয়ান রেডিও
এশিয়ান রেডিও
স্টাফ রিপোর্টার, পঞ্চগড়: হিমালয় কন্যা খ্যাত উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। তাপমাত্রার পারদ ১০ ডিগ্রি থেকে ৭ ডিগ্রির ঘরে নেমে এসেছে। আর এই তীব্র শীতের মাঝে বিদ্যালয়মুখী কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পঞ্চগড়ে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
জানা গেছে, মৃদু শৈত্যপ্রবাহের মাঝে ২৩ জানুয়ারি মঙ্গলবার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হওয়ায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। প্রাথমিকে আগামী ২৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার এবং সরকারি ছুটির কারণে মাধ্যমিকে ২৮ জানুয়ারি রোববার সকাল ১০টা থেকে পুনরায় বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম শুরু হবে। তবে এর মাঝে স্বাভাবিক রয়েছে বিদ্যালয়ের অন্যান্য কার্যক্রম।
মঙ্গলবার বেলা ১২টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পঞ্চগড় জেলা প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষা অফিসার সাইফুজ জামান ও জেলা শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ সাইফুল মালেক।
এর আগে, গত ১৬ জানুয়ারি মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যেসব এলাকায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি বা এর নিচে নামবে সেসব এলাকায় বিদ্যালয় বন্ধ রাখা যাবে।
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষা অফিসার সাইফুজ জামান বলেন, পঞ্চগড়ের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কারণে ২২ জানুয়ারি সোমবার জেলার সকল বিদ্যালয়গুলোর পাঠদান বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যা আজ থেকে কার্যকর হয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম আবারও স্বাভাবিক হবে। তবে এর মাঝে আবারও ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নামলে নতুন করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
অপরদিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কারণে মঙ্গলবার থেকে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টানা তিনদিন জেলার সকল বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে সরকারি ছুটি মিলিয়ে আগামী ২৮ জানুয়ারি রোববার সকাল ১০টা থেকে আবারও পাঠদান কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান জেলা শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ সাইফুল মালেক।
House-60, Block-A, Road-1, Gulshan 1, Niketon, Dhaka, Bangladesh.
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2024, এশিয়ান অনলাইন টিভি | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available