• ঢাকা
  • |
  • শনিবার ৯ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ রাত ০৯:৫৮:০৯ (23-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • শনিবার ৯ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ রাত ০৯:৫৮:০৯ (23-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:

জেলার খবর

জয়পুরহাটে চোর-ডাকাতের আতঙ্কের নাম এ এসআই সোহেল

২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সন্ধ্যা ০৭:১৯:১০

জয়পুরহাটে চোর-ডাকাতের আতঙ্কের নাম এ এসআই সোহেল

জয়পুরহাট প্রতিনিধি: জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থানায় কর্মরত পুলিশের এ এসআই সোহেল রানার আতঙ্কে থানা এলাকার চোর, ডাকাত, মাদক কারবারি ও অপরাধীরা। এ এসআই সোহেলের উপস্থিতির আনাগোনা পেলে অপরাধীরা পালিয়ে বেড়ান। অপরাধ আর অপরাধী দমনে শক্ত হৃদয়ে যেমন অভিযান পরিচালনা করেন, অন্যদিকে গরীব, দুঃখী ও অসহায় মানুষের সেবায় ছুঁটে যান উপজেলার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। শুধু তাই নয়, পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে পাওয়া প্রতি মাসের রেশন গরীবদের মাঝে বিলিয়ে দেন তিনি।

জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত আব্দুল আজিজ মুন্সির ছেলে এএসআই সোহেল রানা ২০১১ সালে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। এরপর নিজের কর্ম দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে মাত্র সাত বছরে পদন্নোতি পান। পুলিশ বাহিনীতে ভালো কাজের পুরুস্কার হিসেবে ২০১৯ সালে আইজিপি ব্যাচ অর্জন করেন তিনি। সবশেষ ২০২২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী এএসআই হিসেবে পাঁচবিবি থানায় যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি উপজেলার নন্দীগ্রাম পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার দায়িত্বে আছেন।

মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার জনসাধারণের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাঁচবিবি থেকে আমাদের এলাকার গ্রামাঞ্চলের রাস্তাঘাটগুলো অনেকে দূরে। একারণে এক সময় এলাকায় চুরি ছিনতাইসহ নানা অপরাধ সংগঠিত হত। কিন্তু নন্দিগ্রাম পুলিশ ফাঁড়ি হওয়ার পর এখন আর আমাদের এলাকায় বড় ধরনের ঘটনা ঘটেনা।

সব সময় ফাঁড়ি থানার পুলিশ পাশে পাই। তাছাড়া এএসআই সোহেল রানা এই এলাকার দায়িত্ব থাকায় চুরি ছিনতাই ও ডাকাতি কমে গেছে। কারন চোর ডাকাতের কাছে এক আতঙ্কের নাম এএসআই সোহেল রানা। তিনি মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।

পাঁচবিবি থানার এ এসআই সোহেল রানা বলেন, দেশ ও দেশের মানুষের সেবা করার শপথ নিয়ে ২০১১ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করি। চাকরির কয়েক বছর পর এ এসআই পদন্নোতি পেয়েছি। আমি থানায় যোগদানের পর থেকে ওসি স্যারের দিক নির্দেশনায় চেষ্টা করেছি পুলিশের সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

তিনি বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চোর ডাকাতসহ ভংয়কর অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি। এ পর্যন্ত আন্তঃজেলা ডাকাত সদস্যের প্রায় ৪০ জনকে বিভিন্ন কৌশলে গ্রেফতারপূর্বক আদালতে পাঠিয়েছি, ডাকাতদের  ধরতে গিয়ে বার বার হামলার শিকার হয়েছি এবং গুরুত্বর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি।

তিনি আরও বলেন, শুধু তাই নয় এক বছরে প্রায় ৩ শতাধিক ফোন উদ্ধার করে গ্রাহকের হাতে পৌঁছে দিয়েছি। আমি একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা হয়ে মানুষের সেবা করে বাংলাদেশ পুলিশের সুনাম অর্জনে কাজ করতে চাই।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ