• ঢাকা
  • |
  • রবিবার ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বিকাল ০৪:০৯:৫৪ (24-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • রবিবার ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বিকাল ০৪:০৯:৫৪ (24-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:

মতামত

অ্যালোপ্যাথিক ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের ন্যায্য দাবি যেভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে

১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সকাল ০৯:৪৭:৪৩

অ্যালোপ্যাথিক ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের ন্যায্য দাবি যেভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে

ডা. এম. মিজানুর রহমান: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা ১৯৭৩-৭৮ ইং মোতাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ কর্তৃক অধিভুক্ত ও বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল বিএমডিসি কর্তৃক স্বীকৃত মেডিকেল অ্যাসিসট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল ম্যাটস্ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল ফ্যাকাল্টি ডি.এম.এফ অ্যালোপ্যাথিক ডিপ্লোমা চিকিৎসকতা পেশা কোর্সটি যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে ১৬টি সরকারি ম্যাটস্ ও অন্তত ২০০টি বেসরকারি ম্যাটস্ প্রতিষ্ঠান ডিএমএফ কোর্সটি পরিচালনা করে আসছে। প্রায় ৩৩ হাজার ডিএমএফ ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসক বিএমডিসি নিবন্ধিত, সেই সাথে নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষমান ১৭ হাজার ডিএমএফ ধারী। ইন্টার্ন ও ম্যাটস্ ডিপ্লোমা মেডিকেল শিক্ষার্থী মিলিয়ে রয়েছেন আরো প্রায় ২০ হাজার। সব মিলিয়ে দেশে প্রায় ৭০ হাজার ডিএমএফ কমিউনিটি বিদ্যমান।

ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের দীর্ঘদিনের সংকট নিরসনে তাদের ন্যায্য দাবিসমূহ বাস্তবায়নের যৌক্তিকতা নিচে তুলে ধরা হলো:

এক: বৈষম্যমুক্ত বাংলায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা ১৯৭৩-৭৮ ইং মোতাবেক ম্যাটস্ ডিএমএফ ডিপ্লোমাত্তর উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ দেয়া উচিত। পূর্বলিখিত দালিলিক প্রতিশ্রুতি প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা ছিল যে, ম্যাটস্ ডিপ্লোমাধারীরা পরবর্তীতে উচ্চতর শিক্ষার জন্য স্নাতক এমবিবিএস কনডেন্সড্ কোর্স পড়ার সুযোগ পাবেন। উক্ত ডিপ্লোমা কোর্স চালু করার ৫০ বছর পরও ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকরা উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ পান নাই। এতে করে, তাদের অধিকার ৫০ বছর ধরে হরণ করা হচ্ছে। অতিদ্রুত ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের জন্য উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি না করলে এই সেক্টরে যে কোন সময় ডিপ্লোমা চিকিৎসকতা গণবিস্ফোরণ ঘটতে পারে।

আমরা সবাই অবগত আছি যে, ব্রিটিশ-পাকিস্তান আমলের মেডিকেল কাউন্সিল নিবন্ধিত ডিপ্লোমাধারী সমমান লাইসেন্সশিয়েট অব মেডিকেল ফ্যাকাল্টি (এলএমএফ) মেম্বার অব মেডিকেল ফ্যাকাল্টি (এমএমএফ) ধারী চিকিৎসকরা পরবর্তীতে কনডেন্সড্ এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পেয়েছিলেন। কাজেই উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রতিশ্রুতি মোতাবেক অনতিবিলম্বে ডিএমএফ ডিপ্লোমাত্তর এমবিবিএস কোর্স পড়ার সুযোগ দান করা দরকার। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগালে বাংলাদেশের চিকিৎসা সেবা খাতে বৈপ্লবিক উন্নয়ন সাধিত হবে।

দুই: উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার সকল শূন্য পদে নিয়োগ প্রদানসহ কমিউনিটি ক্লিনিক, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল/ ক্লিনিকে ম্যাটস্ পাসকৃত ডিপ্লোমাধারীদের জন্য নতুন পদ সৃজন করা উচিত। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, উপ-হাসপাতাল, ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রেসমূহে ডিপ্লোমাধারীদের শূন্য পদে অতিদ্রুত উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার নিয়োগ দান প্রয়োজন। প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে অবিলম্বে বিএমডিসি নিবন্ধিত ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের জন্য উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদ সৃজন করা দরকার। এছাড়া কমিউনিটিতে চিকিৎসা ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজড্ করার অন্য কোন উপায় নেই। বিগত ১০ বছরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠানে একজন উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারও নিয়োগ প্রদান করা হয় নাই। যার দরুণ প্রায় ৪০ হাজার প্রশিক্ষিত মেডিকেল ডিপ্লোমাধারী জনবল বেকার ও মানবেতর জীবন যাপন করছে। এছাড়াও বেসরকারি হাসপাতাল/ক্লিনিকে ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসক-উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার নিয়োগ প্রদানের কোনো সরকারি নীতিমালা না থাকায় প্রতিষ্ঠান মালিকরা ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের নিয়োগ প্রদান করছেন না। আবার অনেক বেসরকারি চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান মেডিকেল সায়েন্সের অক্ষর জ্ঞানবিহীন অদক্ষ জনবল দ্বারা চিকিৎসা সেবার মতো সংবেদনশীল কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। প্রত্যেকটি বেসরকারি হাসপাতাল/ ক্লিনিকে বেড সংখ্যা অনুযায়ী উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার নিয়োগ প্রদান করার বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকলে দক্ষ এই চিকিৎসা জনবলকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো সম্ভব।

তিন: কোন চাকরিজীবীকে সারাজীবন ব্লক পোস্টে রাখা একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্য অকল্যাণকর ও কলঙ্ক। সেবাদাতার দক্ষতা অনুযায়ী সকল চাকরিজীবীর পদোন্নতি পাওয়ার সুযোগ সংবিধানিকভাবে স্বীকৃত। ডিএমএফ ডিপ্লোমাধারীদের সারাজীবন চাকরি করতে হয় একই পোস্টে। এখানে পদোন্নতির কোনো সুযোগ রাখা হয়নি। অথচ, দেশের অন্য সকল সেক্টরের ডিপ্লোমাধারীদের পদোন্নতির ব্যবস্থা রয়েছে। কাজেই ১৯৭৬ সালের ম্যাটস্ ডিএমএফ কোর্স চালুকরণ প্রজেক্ট প্রোফর্মা দলিলের পূর্বলিখিত প্রতিশ্রুতি মোতাবেক  ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসক-উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারদের এন্ট্রি পদে ১০ম গ্রেড সেই সাথে পদোন্নতিতে প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেডের) মেডিকেল অফিসার পদবি দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।

চার: পূর্বে ম্যাটস্ ডিএমএফ কোর্স এক বছরের ইন্টার্নশিপসহ মোট চার বছর মেয়াদী ছিল। গত বছর থেকে অদৃশ্য কারণে ইন্টার্নশিপ বাতিল করে প্র্যাকটিকাল ট্রেনিং যোগ করে ডিএমএফ কোর্স চার বছর মেয়াদী রাখা হয়। ইন্টার্নশিপ ছাড়া চিকিৎসা বিদ্যা অচল। তাই ডিএমএফ শিক্ষার্থীরা বর্তমান চার বছর মেয়াদী কোর্সের সাথে অতিরিক্ত আরো ১২ মাস ইন্টার্নশিপ ব্যবস্থা বহাল রাখার জোরালো দাবি জানিয়ে আসছে শুরু থেকেই। কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেননি। অথচ, হোমিওপ্যাথিক, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের জন্য চার বছর মেয়াদী কোর্সের সাথে অতিরিক্ত আরো ৬ মাস ইন্টার্নশিপ ব্যবস্থা চালু রয়েছে। ম্যাটস্ ডিপ্লোমা ডিগ্রিতে চার বছরের অ্যাকাডেমিক কোর্স বহাল রেখে এক বছরের ভাতাসহ ইন্টার্নশিপ ব্যবস্থা চালু করে অসংগতিপূর্ণ ডিএমএফ কোর্স কারিকুলাম সংশোধন করা অতীব জরুরি হয়ে পড়ছে।

পাঁচ: প্রস্তাবিত 'অ্যালাইড হেলথ প্রফেশনাল শিক্ষা বোর্ড আইন' বাতিল করে 'মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ আইন' নামে নতুন বোর্ড গঠন করা দরকার। 'মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ আইন' নামে স্বতন্ত্র শিক্ষা বোর্ড গঠন করা হলে ডিপ্লোমা চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থা অধিকতর যুগোপযোগী হবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ডিপ্লোমা চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে বোর্ড গঠন ও নতুন আইন পাস ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। আমাদের দেশে হোমিওপ্যাথিক, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ডিপ্লোমা চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থায় স্বতন্ত্র শিক্ষা বোর্ড ও আইন রয়েছে। কাজেই স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ২০০৯ সালের পূর্বলিখিত প্রতিশ্রুতি মোতাবেক 'বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ' টিকে 'মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ আইন' নামে রূপান্তর করে নতুন বোর্ড গঠন করা দরকার। অন্যথায়, 'বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ আইন' নামে নতুন আইন পাস করে ডিপ্লোমা চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করা যেতে পারে।

ছয়: বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল বিএমডিসি-২০১০ আইনের ধারা ২০, ২৩, ৩৮(৩)গ, বিএমডিসি'র প্রবিধান গেজেট নোটিফিকেশন ১৯৯১, বিএমডিসি কতৃক প্রদত্ত বর্তমান ডিএমএফ পেশাগত রেজিস্ট্রেশন সনদ মোতাবেক বিএমডিসি'র ওয়েবসাইটে ডিএমএফ ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের পেশাভিত্তিক পরিচিত 'মেডিকেল অ্যাসিসট্যান্ট প্র্যাকটিশনার' হিসেবে লিপিবদ্ধ হওয়া উচিত। ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে অভিযোগ রয়েছে বিএমডিসি কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছাচার করে ওয়েবসাইটে শুধু মেডিকেল অ্যাসিসট্যান্ট লেখে রেখেছেন। আইনে উল্লেখিত প্র্যাকটিশনার- পেশাদার শব্দ বাদ পড়ায় ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের মধ্যে এটা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। অতিদ্রুত ওয়েবসাইট সংশোধন করা জরুরি। উল্লেখ্য, বিএমডিসি আইন-১৯৮০ সালের ২(১০), ২(১৫), ২(১৬), ১৩, ১৪(২) ধারা মোতাবেক ডিএমএফ ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের মেডিকেল প্র্যাকটিশনার হিসেবে পেশাগত নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল।

সাত: দেশের প্রধান প্রধান চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের রেগুলেটরি কাঠামোতে ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে কমপক্ষে পাঁচজন করে প্রতিনিধি রাখা প্রয়োজন। ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকগণ বিএমডিসি কর্তৃক নিবন্ধিত হলেও বিএমডিসি'র আইনি রেগুলেটরি বডিতে ডিপ্লোমাধারীদের কোনো প্রতিনিধি নেই। অথচ, বিএমডিসি রেগুলেটরি বডিতে চিকিৎসা সেবা সংশ্লিষ্টদের সকল পেশাজীবীদের প্রতিনিধি রয়েছেন। ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসক পেশাজীবী প্রতিনিধি সেখানে থাকবে না এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। খুব দ্রুত বিএমডিসি রেগুলেটরি কাঠামোতে ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ ডিপ্লোমা মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএমএ) এর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সচিবসহ সরকারি ও বেসরকারি ম্যাটসের পাঁচজন প্রিন্সিপাল কে পদাধিকার বলে বিএমডিসি রেগুলেটরি বডিতে সদস্যপদ করা দরকার। এছাড়াও বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল, সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশন প্রভৃতি প্রধান প্রধান চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের রেগুলেটরি বডিতে ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে কমপক্ষে পাঁচজন করে প্রতিনিধি রাখা দরকার। অন্যথায় এসব রেগুলেটরি বডি শক্তিশালী ভিত্তির উপরে দাঁড়াতে পারবে না। কেননা ডিপ্লোমাধারী চিকিৎসকগণ দেশের প্রান্তিক বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা সেবার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই শ্রেণির চিকিৎসক প্রতিনিধিদের রেগুলেটরি কাঠামোর বাইরে রেখে দেশে টেকসই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা কোনভাবেই সম্ভব নয়।

এমতাবস্থায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা, স্বাস্থ্য চিব সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জনস্বার্থে উপরোল্লিখিত ন্যায্য সাত দফা দাবি বাস্তবায়নের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জোর সুপারিশ করছি।

লেখক: চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্যবিদ, মেডিকোলিগ্যাল লইয়ার।
dr.mijanurr@yahoo.com

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ




গ্লোবাল সুইস বিজনেস হাবের যাত্রা শুরু
২৪ নভেম্বর ২০২৪ বিকাল ০৩:২৩:০৫

ভিশন বাংলাদেশের সভাপতি সফিক, সম্পাদক মিরাজ
২৪ নভেম্বর ২০২৪ দুপুর ০২:১৪:৫০





সাটুরিয়ায় তেলের পাম্পে ভয়াবহ আগুন
২৪ নভেম্বর ২০২৪ দুপুর ০১:৩৬:৩৭