• ঢাকা
  • |
  • রবিবার ২৪শে ভাদ্র ১৪৩১ সকাল ০৬:৪৪:৪০ (08-Sep-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • রবিবার ২৪শে ভাদ্র ১৪৩১ সকাল ০৬:৪৪:৪০ (08-Sep-2024)
  • - ৩৩° সে:

সারাবাংলা

ভোলায় ৪শ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ ২ জনকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ

৩১ মে ২০২৪ সকাল ১০:৪১:৩৫

ভোলায় ৪শ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ ২ জনকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ

স্টাফ রিপোর্টার, ভোলা: ভোলায় ভারতীয় অবৈধ ৪শ' বস্তা চিনিসহ ২ জনকে আটক করেছে গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি পুলিশ)। আটকরা হলেন, ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে ৫নং ওয়ার্ডের শাহে আলমের পুত্র মো. শাহীন (২৮) এবং ও লক্ষ্মীপুরের কালিগঞ্জ উপজেলার মান্দারি ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের তরিকুলের ছেলে ট্রাক চালক করিম (৩৫)।

২৯ মে বুধবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোলা জেলা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিবি পুলিশ) এসআই মো. আসাদ ও এসআই মাসুদের নেতৃত্বে একটি টিম ইলিশা ইসলামিয়া মডেল কলেজের সামনের রাস্তায় অভিযান চালিয়ে ৪০০ বস্তা চিনিসহ ব্যবসায়ী মো. শাহীন ও ট্রাক চালক করিমকে আটক করে। পরে ফ্রেশ কোম্পানির মোড়ক নকল করা ও অবৈধ পন্থা অবলম্বন করার অপরাধে শাহীন ও করিম ও অজ্ঞাত ৩ জনসহ ৫ জনকে আসামি করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়।

ভোলা জেলা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) এর অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. এনায়েত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, ভোলা মহাজন পট্টি খাল পাড়ের মেসার্স জনতা স্টোর, কামাল স্টোর ও হাওলাদার ভান্ডারের ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর থেকে ফ্রেশ কোম্পানির মোড়কে ভারতীয় অবৈধ শত শত টন চিনি ভোলায় আমদানি করে আসছিলেন। ব্যবসায়ীরা চিনিগুলো সরাসরি তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে না উঠিয়ে শহর ও গ্রামের বিভিন্ন অলিতে গলিতে ট্রাক রেখে ভ্যানে ও ছোট ট্রলিতে করে লোক চক্ষুর আড়ালে গুদামঘরে উঠায়। পরে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ব্যবসায়ীদের কাছে উচ্চ দরে বিক্রি করে। তাদের দ্বারা উৎসাহী হয়ে ইব্রাহিম, ইসমাইলসহ আরও কয়েকজন এসব অবৈধ পথে আনা ভারতীয় চিনি আমদানির সিন্ডিকেট গড়ে তুলে। এর আগেও ভারতীয় অবৈধ চিনির চালান ধরা পড়লেও সংঘবদ্ধ চোরাকারবারিরা অর্থ ও ক্ষমতার জোরে পার পেয়ে যায়।

মেসার্স জনতা স্টোরের মালিক মো.ফারুক আহমেদেসাথে আলাপ করলে তিনি জানান, ‘ধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে দাম কমাতে পর্যাপ্ত চিনি বাজার জাত করার। তাই আমরা নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর থেকে ফ্রেশ কোম্পানির চিনি এনে বাজারজাত করি।’

এ বিষয়ে এসআই আসাদ জানান, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর থেকে আমদানি করা চিনিগুলো আসল চিনি নয়। সাদা কাঁচের গুড়ার সাথে কার্বহাইড্রেড ও সেকারীন মিশিয়ে দানা করা হয়। এ চিনি খেলে মানুষের কিডনি ডেমেজ হতে পারে। পরীক্ষার জন্য এ চিনি বিএসটিআইতে পাঠানো হবে।

তিনি আরও জানান, ফ্রেশ কোম্পানির সাথে আলাপ করা হয়েছে। তারা জানিয়েছেন, এই ফ্রেশ নামের মোড়ক নকল করা হয়েছে এবং এ চিনিগুলো তাদের নয়।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ




কুষ্টিয়ায় ছাত্রদলের ২ নেতা বহিষ্কার
৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ রাত ০৮:০৬:৪৪

নওগাঁয় মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪:১৫

গাজীপুরে বিয়ের দাবিতে ৩ সন্তানের জননীর অনশন
৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সন্ধ্যা ০৭:১২:২০