মিজানুর রহমান: বাসস্থানের জায়গা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে জাতীয় শ্রমিকলীগের কক্সবাজার জেলা শাখার নেতা ও সাংবাদিক কামরুল হুদা সোহেলকে একটি গ্রুপ মাদক কারবারি বলে পুলিশের কাছে তুলে দেন। কিন্তু পুলিশ সোহেলের কাছ থেকে কোনও ধরণের মাদক উদ্ধার করা হয়নি বলে এজাহারে উল্লেখ করেছেন।
ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে শ্রমিক লীগ নেতা ও সাংবাদিক সোহেলকে ইয়াবা কারবারির সহযোগী হিসেবে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ও নির্দোশ সাংবাদিককে তদন্ত সাপেক্ষে মুক্তি প্রদানের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে তার পরিবার।
৩১ মার্চ শুক্রবার বিকেলে হোটেল মিশুকের হলরুমে অনুষ্টিত সংবাদ সম্মেলেনে জানানো হয়, রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংস করার ও সম্মানক্ষুন্ন করার জন্য সাংবাদিক সোহেলকে য়ড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে।
সাংবাদিক সোহেলের পুত্র মোহাম্মদ রাহিদ বলেন, আমার পিতার নামে থানা বা আদালতে কোনও ধরণের মামলা কিংবা জিডি কিছুই নেই। সদ্য আদালতে দাখিলকৃত এজাহারে আমার পিতার কাছ থেকে কোনও ধরণের মাদক পাওয়া গেছে বলেও উল্লেখ নেই। আমার পিতার সম্মানক্ষুন্ন করার জন্য এক হাজার পিস ইয়াবা নিয়ে ধৃত ব্যক্তির সহযোগী বলে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে নামটি উল্লেখ করা হয়েছে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক সোহেলের বৃদ্ধা মা সাইফয়া বেগম, স্ত্রী নাছিমা আক্তার, বোন রাজিয়া সুলতানা ও মর্জিনা সুলতানা, পুত্র মোহাম্মদ রাহিদ ।
উল্লেখ্য, সোহেল দৈনিক স্বাধীন সংবাদের কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2024, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available