• ঢাকা
  • |
  • বুধবার ১৯শে চৈত্র ১৪৩১ রাত ০৮:৪৬:২৬ (02-Apr-2025)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • বুধবার ১৯শে চৈত্র ১৪৩১ রাত ০৮:৪৬:২৬ (02-Apr-2025)
  • - ৩৩° সে:

জেলার খবর

সৈয়দপুরে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২৫ জানুয়ারী ২০২৫ বিকাল ০৪:১৪:৫৩

সৈয়দপুরে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

মাইনুল হক, নীলফামারী: নীলফামারীর সৈয়দপুরে সাংবাদিক মো. মাইনুল হক’র উদ্যোগে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার রাত সারে আটটায় সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনালে নিউ রওশন আরা প্লাজার দ্বিতীয় তলায় সাংবাদিক মো. মাইনুল হকের অফিস কার্যালয়ে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক সফল তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান’র স্নেহের ছোট ভাই মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ অধ্যক্ষ আবদুল গফুর সরকার। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক শাহীদুল সরকার দুলাল, রাজু আহমেদ, শাহজাহান আলী সরকার ও মারুফ হোসেন নিওন। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন জেলা ওলামা দলের সাবেকসহ সভাপতি মাওলানা মো. আজিজুল ইসলাম। এসময় সাংবাদিক মো. মাইনুল হক বলেন, আপনি ছিলেন, আপনি আছেন, আপনি থাকবেন আমাদের হৃদয়ে। মরহম আরাফাত রহমান কোকোর ১০তম মৃত্যু বার্ষিকীতে জানাই গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে মরহম আরাফাত রহমান কোকোর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং তার জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। সেই সাথে বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক তিনবারের সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হয়।

২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে ইন্তেকাল করেন বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক মরহুম আরাফাত রহমান কোকো। তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। মৃত্যুর চার দিন পর ২৮ জানুয়ারি তাঁর মরদেহ দেশে আনা হয়। ওই দিন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়।

মরহম আরাফাত রহমান কোকো এমন সময়ে মারা যান যখন তাঁর মা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষার আন্দোলন করতে গিয়ে গুলশানের কার্যালয়ে ২০১৫ সালের ৩ জানুয়ারি থেকে অবরুদ্ধ ছিলেন। তৎকালীন সরকার তাঁর বাসার সামনে বালুর ট্রাক দিয়ে এবং বাসার গেটে তালা লাগিয়ে রাখে। ছেলের মৃত্যুর সংবাদে অচেতন হয়ে পড়েন বেগম খালেদা জিয়া। বারবার মূর্ছা যান তিনি। বিদেশে ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে চিকিৎসার জন্য অবস্থান করলেও আদরের ছোট ছেলে এভাবে মারা যাবেন, এমনটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কল্পনায়ও ছিল না। পাশে থাকা পরিবারের স্বজনরা সান্ত্বনা দিতে গেলেও তাঁকে থামানো যায়নি। ছেলের মৃত্যুতেও তিনি জনগণের ভোটের অধিকার রক্ষায় আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছিলেন।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ