টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি: কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে ড্রাফটসহ বিভিন্ন জটিলতায় বন্দরের অভ্যান্তরে পড়ে আছে মিয়ানমার থেকে আমদানিকৃত কোটি টাকার পণ্য। যে কারণে গত কয়েক মাসে বন্দরের রাজাস্ব আয়ও কমেছে। ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন, পাশাপাশি বন্দরে নষ্ট হচ্ছে অনেক পচনশীল আমদানিকৃত পন্য।
২২ জুন বৃহস্পতিবার দুপুরে টেকনাফ স্থলবন্দরের নাফ রিসোর্স হল রুমে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন, কক্সবাজারে জেলা প্রশাসক মো. শাহীন ইমরান, জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম, উখিয়া -টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদি, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আলম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান, সহকারী কমিশনার (ভুমি) এরফানুল হক চৌধুরী, টেকনাফ মডেল থানার ওসি মো. আব্দুল হালিম, টেকনাফ স্থলবন্দরসহ সিএন্ডএফে প্রতিনিধিবৃন্দ।
বৈঠক শেষে জেলা প্রশাসক মো. শাহীন ইমরান সাংবাদিকদের জানান, ঈদুল আজহা কে সামনে রেখে আদা, রসুন ও পিয়াজ আমদানিতে যেন গুড ট্রানজেকশন হয় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বন্দেরের বাকী সমস্যা গুলো পরে সামাধানের চেষ্টা করা হবে।
সাবেক সংসদ সদস্য বদি জানান, আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সৃষ্ট ড্রাফট সংক্রান্ত জটিলতার ফলে আদা, রসুন ব্যতিত বন্দরে আটকে আছে নিত্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য মালামাল । যাতে ব্যবসায়ীদের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। এগুলোর ছাড়পত্র দেওয়ার বিষয়টি যেন দ্রুত সামাধান হয় সেজন্য কতৃপক্ষকে অনুরোধ করছি। কারণ আমিও একজন ব্যবসায়ী।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2024, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available