• ঢাকা
  • |
  • বৃহঃস্পতিবার ৭ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বিকাল ০৫:০৬:৫২ (21-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • বৃহঃস্পতিবার ৭ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বিকাল ০৫:০৬:৫২ (21-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:

জেলার খবর

সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩১৩, নতুন ২৩

২৫ জুলাই ২০২৩ বিকাল ০৪:৫৫:৪০

সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩১৩, নতুন ২৩

সিলেট প্রতিনিধি: সিলেটে আশংকাজনকভাবে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। সিলেট শহরের পর এবার ছড়িয়ে পড়ছে গ্রামাঞ্চলেও। সিলেটে বিভাগে চলতি মৌসুমের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু না হলেও আক্রান্ত ৩১৩ জন। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ২৩ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন।

২৫ জুলাই মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা. ভাস্কর ভট্টাচার্য তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৭৮ জন ডেঙ্গুরোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন ।

তিনি জানান, সিলেটের গোয়াইনঘাটে কয়েকদিন আগে ডেঙ্গুরোগী হট স্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হলেও বর্তমানে হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। গোয়াইনঘাটে গাড়ির টায়ারে পানি জমে থাকার কারণে ডেঙ্গুর লার্ভা পাওয়া যায়। এতে ঐ এলাকায় ডেঙ্গু রোগী বেশি শনাক্ত হয়। এছাড়াও হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার বেশকিছু গার্মেন্টস শ্রমিক অসুস্থ হয়ে ঢাকা থেকে চলে আসেন নিজ এলাকায়। অসুস্থ প্রায় সকলই ডেঙ্গুরোগী। তথ্য বিশ্লেষণ করা দেখা গেছে এখন সিলেট অঞ্চলের অনেক গ্রামেও ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এদের অধিকাংশ রাজধানী ফেরত।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত সিলেট বিভাগের ৩১৩ জন ডেঙ্গুরোগীর মধ্যে ২৩৫ জন ইতোমধ্যে পুরোপুরি সুস্থ হয়েছেন। বর্তমানে ৭৮ জন ডেঙ্গুরোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের মধ্যে সিলেটে ১০ জন, সুনামগঞ্জে ৫ জন, হবিগঞ্জে ৪৪ জন ও মৌলভীবাজারে ২ জন ডেঙ্গুরোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত সিলেটে শনাক্ত হওয়া ৩১৩ ডেঙ্গুরোগীর মধ্যে সিলেট জেলার ১৮৩ জন, সুনামগঞ্জ জেলার ১৯ জন, হবিগঞ্জ জেলার ৯৬ জন ও মৌলভীবাজার জেলার ১৫ জন রয়েছেন।

সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিভিন্ন স্থানে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে নগরীর ৭, ১০ ও ২৬ নং ওয়ার্ড এবং দক্ষিণ সুরমার বাস টার্মিনাল ও কদমতলী এলাকায় বেশি পাওয়া গেছে।

তিনি জানান, জুন মাসে ১০টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হলে ২-৩টি স্থানে এডিস মশার লার্ভার অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু এখন ১০টি স্থানের নমুনা পরীক্ষা করলে ৫-৬ জায়গায় এডিসের লার্ভা সনাক্ত হচ্ছে। এতে বোঝা যাচ্ছে এডিস মশার বিস্তৃতি ঘটছে। তাই মানুষকে সচেতন করা না গেলে ডেঙ্গুর কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের শঙ্কা রয়েছে।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ



সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া
২১ নভেম্বর ২০২৪ বিকাল ০৪:২০:৫২





আলু বীজের চড়া দামে দিশেহারা হাওরের চাষিরা
২১ নভেম্বর ২০২৪ বিকাল ০৩:৩৬:৫৫