• ঢাকা
  • |
  • মঙ্গলবার ১২ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বিকাল ০৪:৫৪:৫৬ (26-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • মঙ্গলবার ১২ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বিকাল ০৪:৫৪:৫৬ (26-Nov-2024)
  • - ৩৩° সে:

ক্যাম্পাস

স্মার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং ও নির্মাণে জিওপলিমারের ব্যবহার কমাবে কার্বন নিঃসরণ

২৬ নভেম্বর ২০২৪ দুপুর ০২:২৮:১৫

স্মার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং ও নির্মাণে জিওপলিমারের ব্যবহার কমাবে কার্বন নিঃসরণ

বাকৃবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জিওপলিমার কম্পোজিট: এ রোড টু নোবেল ওয়েস্ট ইউটিলাইজেশন ফ্রোম ডিকার্বনাইজেশন টু স্মার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড কনস্ট্রাকশন’ শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অফিসের সম্মেলন কক্ষে ওই সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

কৃষি প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জয়নুল আবেদীনের সভাপতিত্বে সেমিনারের প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউ ইয়র্ক সিটি কলেজ অফ টেকনোলজি, সিটি ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক (সিইউএনওয়াই) এর মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও প্রধান ড. একেএম এস. রহমান। এছাড়া সেমিনারে ওই অনুষদের শিক্ষকবৃন্দ এবং স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ড. একেএম এস. রহমান বলেন, জিওপলিমার কম্পোজিট হচ্ছে একটি অত্যাধুনিক, পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই উপাদান, যা বর্জ্য উপকরণ থেকে তৈরি করা যায়। এই কম্পোজিট উপাদানগুলি সাধারণত সিলিকা, এলুমিনা, এবং অন্যান্য শিল্প বর্জ্য থেকে প্রস্তুত করা হয়, যা পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব কমাতে সহায়তা করে। গ্লোবাল কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমন কমানোর প্রচেষ্টায় জিওপলিমার কম্পোজিট একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

ডিকার্বনাইজেশন বা কার্বন নিঃসরণ কমানোর ক্ষেত্রে জিওপলিমার কম্পোজিট ব্যবহার করে নির্মাণ ও অন্যান্য শিল্প খাতে একটি নতুন যুগের সূচনা হতে পারে। এর ব্যবহারে কংক্রিটের মতো ঐতিহ্যবাহী উপাদানগুলির তুলনায় শক্তি সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প তৈরি করা সম্ভব হয়।

এছাড়া, স্মার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং এবং কনস্ট্রাকশনে জিওপলিমার কম্পোজিটের ব্যবহার ভবিষ্যতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। এই উপাদানগুলির কারণে উৎপাদন প্রক্রিয়া হতে পারে আরও দক্ষ, কম শক্তি ব্যবহারকারী এবং কম পরিবেশগত প্রভাব সৃষ্টিকারী। বর্জ্য ব্যবহার করার মাধ্যমে রিসোর্স সাশ্রয়ী প্রযুক্তি তৈরি সম্ভব, যা শিল্পখাতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে আরও কার্যকরী করবে। বর্তমান সময়ে, বিভিন্ন শিল্প যেমন নির্মাণ, পরিবহন, এবং অটোমোবাইল খাতে জিওপলিমার কম্পোজিটের ব্যবহার বাড়ানোর মাধ্যমে সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে। এতে করে কেবল পরিবেশের উন্নতি হবে না বরং অর্থনৈতিক লাভও অর্জিত হবে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি নতুন বর্জ্য ব্যবহার উপযোগী প্রযুক্তি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি নতুন প্রেরণা হতে পারে।

কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জয়নুল আবেদীন বলেন, সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কের সাথে আমরা কোলাবোরেশন এবং যোগাযোগ তৈরি করবো। আমাদের শিক্ষার্থীরা এমন যৌথ কাজে আগ্রহী হলে তাদের দক্ষতা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। এতে করে উচ্চশিক্ষার জন্য আমাদের শিক্ষার্থীদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ







আন্তর্জাতিক এমি পুরস্কার পেলেন যারা
২৬ নভেম্বর ২০২৪ বিকাল ০৩:২৭:৩১


সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনী চায় বিএনপি
২৬ নভেম্বর ২০২৪ দুপুর ০২:৫৬:২৩

সাংবাদিকের সঙ্গে প্রেম করার ১১ সুবিধা
২৬ নভেম্বর ২০২৪ দুপুর ০২:৫৪:৫৭