হাবিপ্রবি প্রতিনিধি: জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির ভূমিকা অনস্বীকার্য বলে মন্তব্য করেছেন দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. শামসুজ্জোহা।
১১ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিনাজপুর শহরের ফুড মিউজিয়াম রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির (হাবিপ্রবিসাস) আয়োজনে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
অনুষ্ঠানে হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রিয়া রানী মোদকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হোসাইনের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. শামসুজ্জোহা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবুল কালাম ও অধ্যাপক রাফিয়া আক্তার। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং হাবিপ্রবিসাসের বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. শামসুজ্জোহা বলেন, হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও সাফল্যের খবর সংবাদ মাধ্যমে প্রচারের মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমর্যাদাকে সমুন্নত রেখেছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এই সাংবাদিক সমিতির ভূমিকা অনস্বীকার্য। সাংবাদিকরা হলো আয়নার সদৃশ। তাঁরা প্রশাসনের ভুলগুলো তুলে ধরবে, যাতে আমরা সঠিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সক্ষমতা অর্জন করি।
হাবিপ্রবি প্রতিনিধি: জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির ভূমিকা অনস্বীকার্য বলে মন্তব্য করেছেন দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. শামসুজ্জোহা।
১১ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিনাজপুর শহরের ফুড মিউজিয়াম রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির (হাবিপ্রবিসাস) আয়োজনে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
অনুষ্ঠানে হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রিয়া রানী মোদকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হোসাইনের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. শামসুজ্জোহা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবুল কালাম ও অধ্যাপক রাফিয়া আক্তার। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং হাবিপ্রবিসাসের বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. শামসুজ্জোহা বলেন, হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও সাফল্যের খবর সংবাদ মাধ্যমে প্রচারের মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমর্যাদাকে সমুন্নত রেখেছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এই সাংবাদিক সমিতির ভূমিকা অনস্বীকার্য। সাংবাদিকরা হলো আয়নার সদৃশ। তাঁরা প্রশাসনের ভুলগুলো তুলে ধরবে, যাতে আমরা সঠিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সক্ষমতা অর্জন করি।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2025, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available