• ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ৬ই বৈশাখ ১৪৩১ সকাল ০৭:৫৭:১০ (19-Apr-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ৬ই বৈশাখ ১৪৩১ সকাল ০৭:৫৭:১০ (19-Apr-2024)
  • - ৩৩° সে:

সিদ্ধিরগঞ্জে ২ কিশোর গ্যাংয়ের ১৭ সদস্য আটক

সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে দুটি কিশোর গ্যাং ‘টেনশন গ্রুপ’ এবং ‘ডেভিল এক্সো গ্রুপ’র ১৭ সদস্যকে আটক করেছে র‌্যাব-১১।২৫ মার্চ সোমবার দুপুরে র‌্যাব-১১ এর সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন র‌্যাব-১১ এর উপ-অধিনায়ক  মেজর সানরিয়া চৌধুরী।এর আগে ২৪ মার্চ রোববার দিনগত রাতে মিজমিজি এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।আটকরা হলো- টেনশন গ্রুপের লিডার নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে রাইসুল ইসলাম সীমান্ত (২২), সিদ্ধিরগঞ্জ পুল এলাকার মো. তাজুল ইসলামের ছেলে আরিফুল ইসলাম (২৬), সানারপাড় এলাকার আ. রহমানের ছেলে মো. হুমায়ুন হোসেন (২৪), মিজমিজি নাদা পাড়া এলাকার মো. আমিন উদ্দিনের ছেলে মো. সাজ্জাদ হোসেন (২৬), বন্দরের লাঙ্গলবন্দ এলাকার খোকন শেখের ছেলে মো. রাব্বি (২৫), সিদ্ধিরগঞ্জের হিরাঝিল এলাকার মনিরুল ইসলামের ছেলে প্রিতম রোবায়েতি ইসফাক (২৯), ডেবিল এক্সো গ্রুপের লিডার সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি এলাকার শফিকুল ইসলাম শফিকের ছেলে মো. সারিব (১৯), একই এলাকার হারুনের ছেলে মো. আশিক (১৯), দেলোয়ার হোসেনের ছেলে মো. নাঈম (১৯), আজাদ শিকদারের ছেলে মো. তুহিন হোসেন (১৮), খন্দকার মোহাম্মদ নুরুল্লাহর ছেলে রোসমান (১৯), বাক্কির ছেলে মো. শাহাদৎ (১৯), তাজুল ইসলামের ছেলে মো. সৌরভ (২০), নুর নবীর ছেলে মো. মাহিন (২০), ইমান আলীর ছেলে মো. তুষার (২০), নবীর হোসেনের ছেলে মো. সৌরভ (১৯) ও আনোয়ার হোসেনের ছেলে মো. আরিফ (১৯)।সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব জানায়, গত বছরের ৩১ আগস্ট এবং ৫ ও ৬ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে নাসিক এলাকায় পরিচিত গ্যাং টেনশন গ্রুপের নেতা সীমান্ত ও তার বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন বসতবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এছাড়াও তাদের সক্রিয় এলাকায় উঠতি বয়সি ছাত্রদের টার্গেট করে মাদকদ্রব্য সেবনে প্ররোচিত করে তাদের গ্রুপে যোগদান করিয়ে এলাকায় বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে আতঙ্ক সৃষ্টি করে।আটক ‘টেনশন গ্রুল্প’ এবং ‘ডেভিল এক্সো’ গ্রুপের আসামিদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, রাইসুল ইসলাম সীমান্ত ‘টেনশন গ্রুপ’র দলনেতা এবং মো. সারিব ‘ডেভিল এক্সো’ গ্রুপের দলনেতা। আটকরা রাস্তায় চলাচলরত জনগণের মালামাল ছিনতাই, বিভিন্ন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, মালবাহী ও যাত্রীবাহী পরিবহনে নিয়মিতভাবে ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করে থাকে। আসামিরা বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পরিকল্পিতভাবে দলবদ্ধ হয়ে শক্তির মহড়া বা দাপট প্রদর্শন করে জনমনে ভয়ভীতি বা ত্রাস সৃষ্টি করে। এলাকাবাসী তাদের হিংস্রতা, অত্যাচার ও নির্যাতনের ভয়ে প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না।