• ঢাকা
  • |
  • রবিবার ২৪শে ভাদ্র ১৪৩১ সকাল ০৯:০৭:৩৫ (08-Sep-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • রবিবার ২৪শে ভাদ্র ১৪৩১ সকাল ০৯:০৭:৩৫ (08-Sep-2024)
  • - ৩৩° সে:

জেলার খবর

৩২৪ কোটি টাকার মেগা প্রকল্প উদ্বোধনে ১৩ নভেম্বর খুলনা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

১১ নভেম্বর ২০২৩ বিকাল ০৪:৫৮:৫০

৩২৪ কোটি টাকার মেগা প্রকল্প উদ্বোধনে ১৩ নভেম্বর খুলনা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

বাবুল আকতার, খুলনা ব্যুরো: ১৩ নভেম্বর সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় যাচ্ছেন । তার আগমন উলক্ষ্যে নগরী নতুন রুপে সাজতে শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। খুলনার উন্নয়নে ৩২৪ কোটি টাকার মেঘা প্রকল্পের উদ্ধোধন করবেন তিনি। এ ছাড়া বিভাগীয় জনসভায় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে নানা দিকনির্দেশনামূলক বক্তৃতা দেবেন। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর খুলনায় সফর উপলক্ষে গোটা মহানগর এলাকায় নিরাপত্তা চাদরে ঢেকে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
 
খুলনা জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগের আয়োজনে সোমবার বেলা ২ টায় সার্কিট হাউস ময়দানে মহাসমাবেশে ভাষন দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দলীয় প্রধানের এ জনসভাকে ঘিরে বিশাল শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে ব্যানার, তোরণ, রংবেরংয়ের ফেষ্টুন আর পোস্টারে গোটা শহর ছেয়ে গেছে । উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে খুলনা বিভাগের ১০জেলায় মিছিল গণসংযোগে ব্যস্ত দলীয় নেতা-কর্মীরা। এবারের জনসভা মঞ্চ তৈরি হয়েছে নৌকা ও পদ্মা সেতুর আদলে। পুরোদমে চলছে মঞ্চ তৈরির কাজ। খুলনা সার্কিট হাউস মাঠের পশ্চিম পাশে ১৮০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪০ ফুট প্রস্থ নৌকার অনুকরণে মঞ্চটি তৈরী করা হয়েছে। এই মেঞ্চের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অগ্রযাত্রার প্রতিক পদ্মা সেতুকে। নৌকা ও পদ্মা সেতুর আদলে তৈরী করা মেঞ্চে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা এবং খুলনা বিভাগের প্রায় ৪০০ নোতা অংশগ্রহন করবেন। মূল মেঞ্চর বাম পাশে ২৪ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৬ ফুট প্রস্থে প্রস্তুত করা হয়েছে উদ্ধোধনী মঞ্চ। এখানে খুলনার উন্নয়নের ২৪ টি মেগা প্রকল্পের উদ্ধোধন ও ৫টির ভিত্তি প্রস্তুত স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

খুলনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে গণপূর্ত বিভাগের নগরীর সাউথ সেন্ট্রাল রোডে ১৯৭১ এর গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘরের ভবন নির্মাণ কাজ, শামসুর রহমান রোডে সিভিল সার্জনের অফিস ভবন ও বাসভবন, খুলনার পাইকগাছা উপজেলায় একটি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন, খুলনা শিক্ষানবিশি প্রশিক্ষণ দফতর সংস্কার ও আধুনিকায়ন, বিএসটিআইয়ের ১০ তলা আঞ্চলিক অফিস স্থাপন, বিটাক খুলনা কেন্দ্রে ১০ তলা বিশিষ্ট নারী হোস্টেল ভবন নির্মাণ, পাইকগাছা উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভবন নির্মাণ (সিভিল, স্যানিটারি ও বৈদ্যুতিক), নগরীর দৌলতপুরে কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটের ৪ তলা ছাত্র হোস্টেল নির্মাণ, শেখেরটেক ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র, ডুমুরিয়া টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৫তলা একাডেমিক কাম ৪ তলা প্রশাসনিক ও ওয়ার্কসপ ভবন নির্মাণ, বয়রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, খুলনা কলেজিয়েট স্কুল, সরকারি এলবিকে ডিগ্রি মহিলা কলেজ, সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, চালনা বাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, তালিমুল মিল্লাত রহমাতিয় ফাজিল মাদরাসা, নজরুলনগর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় এবং আরআরএফ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটিতে ৬ তলা একাডেমিক ভবন নির্মাণ, আড়ংঘাটা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪ তলা একাডেমিক ভবন নির্মাণ। ভদ্রা নদীর ওপর ৩১৫ দশমিক ৩০ মিটার দীর্ঘ পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ কাজ উদ্বোধন, খুলনা সিটি করপোরেশনের গুরুত্বপূর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত রাস্থা উন্নয়ন, খালিশপুর বিআইডিসি রোডে ড্রেন-ফুটপাত নির্মাণসহ রাস্তা প্রশস্তকরণ ও পুননির্মাণ, দৌলতপুরে অতিরিক্ত পরিচালকের ৬ তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত অফিস ভবন নির্মান ইত্যাদি।

এছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনযোগ্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশনের স্যানিটারি ল্যান্ডফিল নির্মাণ, দিঘলিয়া টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের ৫ তলা একাডেমিক কাম ৪ তলা প্রশাসনিক ও ওয়ার্কসপ ভবন নির্মাণ ইত্যাদি। এসব প্রকল্প উদ্ধোধন আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ হাসিন খুলনা বিভাগীয় জনসভায় ভাষন দেবেন ।

দলীয় প্রধানের জনসভা সফল করার জন্য খুলনা মহানগর, জেলা, থানা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে মূল দলের পাশাপাশি সহযোগী সংগঠনগুলো প্রস্তুতি সভা, বর্ধিত সভা ও কর্মীসভা করছে। খুলনা অঞ্চলে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন উপস্থিত থেকে সভার তদারকি করছেন। দলের কেন্দ্রীয় বেশ কয়েকজন নেতা ইতোমধ্যে খুলনায় এসে প্রস্তুতি সভা করেছেন।

শেখ হেলাল উদ্দীন এমপি বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের সংগঠন, জনমূখী সংগঠন। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করে। জনগনের ভোটে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। সারা দেশের জনগণ স্বাধীনতা বিরোধী গোষ্ঠী বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আওয়ামী লীগ যদি তৃণমূল পর্যায়ে ঐক্যবদ্ধ থাকে, তাহলে তাদেরকে হারানোর শক্তি কারো নেই।

কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেন, খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অভূতপূর্ণ উন্নয়ন করেছে আওয়ামী লীগ। খুলনার এ জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছি। বিএনপি- জামায়াতের গণতন্ত্র বিরোধী রাজনীতির বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ন বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া তিনি ১৬ কোটি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহবান করবেন বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় এই নেতা ।

সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, জনসভার দিন সার্কিট হাউস মাঠে থাকবেন নারী কর্মীরা। পুরুষ নেতাকর্মীরা থাকবেন মাঠের চারপাশের সড়কগুলোতে। মাঠ ছাড়াও নগরীর কাস্টমস ঘাট থেকে শিববাড়ি মোড়, জেলখানা ঘাট, সদর থানার মোড়, হাদিস পার্ক ও হাজী মুহসীন রোডে মাইক দেয়া হবে। শিববাড়ি মোড়সহ বেশ কয়েকটি স্থানে এলইডি মনিটরে দেখানো হবে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ। বাগেরহাট, পিরোজপুর ও গোপালগঞ্জ থেকে যেসব পুরুষ নেতাকর্মী আসবেন তারা রূপসা ঘাটে নেমে ফেরিতে পার হবেন। এ জন্য রূপসা ঘাটে ৫টি ফেরি দেওয়া হচ্ছে। নারী কর্মীদের বহনকারী বাস নগরীর নতুন বাজার পর্যন্ত আসবে। এ ছাড়া জেলখানা ঘাটে ৩-৪টি ফেরি দেওয়া হচ্ছে। চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর, কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহের নেতাকর্মীর জন্য এদিন সকালে একটি স্পেশাল ট্রেন খুলনায় আসবে।

এদিকে রাষ্ট্রপ্রধানের খুলনায় সফর উপলক্ষে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ। সাদা পোষাকে ৩ হাজারেরও বেশী ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গোটা মহানগর এলাকায় নিরাপত্তা চাদরে ঢেকে দিয়েছে। কেএমপি কমিশনার মোজাম্মেল হক জানান, জনসভাস্থলে পোশাকে এবং সাদা পোশাকে কাজ করবে পুলিশ । সার্কিট হাউস মাঠ ও আশপাশে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। গোটা নগরী নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হবে। জনসভাস্থলে আসা এবং জনসভা শেষে যাতে লোকজন নির্বিঘ্নে ফিরে যেতে পারে সেজন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

বর্তমান সরকারের মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুলনায় এটি ষষ্ঠ সফর। এর আগে চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি ব্যক্তিগত সফরে খুলনায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দিঘলিয়ার নগরঘাট এলাকায় তার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে কেনা পাট গোডাউন পরিদর্শন করেন এবং নিজের চাচার বাড়িতে (বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই শেখ আবু নাসের) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটান।

রাষ্ট্রপ্রধানের এ সফরের মাধ্যমে খুলনাকে একটি অর্থনৈতিক জোন হিসাবে গড়েতোলাসহ দ্রুত তাদের প্রানের দাবিগুলো বাস্তবায়ন হবে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের। অন্যদিকে  খুলনা বিমানবন্দর প্রকল্পের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে দ্রুত কাজ শুরুসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে ১৮ দফা দাবি জানিয়েছে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটি। শনিবার বেলা ১১ টায় খুলনা প্রেসক্লাবে ১ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ দাবি জানানো হয়।সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি শেখ আশরাফ উজ জামান । লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় দক্ষিণ অঞ্চলের উন্নয়নে ধারাবাহিকভাবে যে সকল প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে সেগুলো আগামীর খুলনাকে সমৃদ্ধ করবে। খুলনার ভৌগলিক সম্ভাবনাকে কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে পারলে আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে খুলনা একটি সমৃদ্ধ জনপদে পরিনত হবে।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুলনায় স্বাগত জানানোর পাশাপাশি ১৮ দফা দাবি উপস্থাপন করা হয়। দাবিগুলো হচ্ছে খুলনা বিমানবন্দর প্রকল্পের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে দ্রুত কাজ শুরু করা, খুলনা-মোংলা-ভাঙা মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নীত, রূপসা-তেরখাদা ও দিঘলিয়াকে খুলনা শহরের সাথে সংযোগের জন্য টানেল নির্মাণ, মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ড্রেজিং ব্যবস্থা অব্যাহত রাখা, খুলনায় পাইপলাইনে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করা, খুলনা-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করা, খুলনায় অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন, স্বতন্ত্র ক্যান্সার হাসপাতাল স্থাপন করা, আমদানি-রফতানির সুবিধার্থে মোংলা পোর্টের অদূরে কন্টেইনার স্টেশন স্থাপন, খুলনার পাটকলসহ বন্ধ সকল মিল-কলকারখানা চালুর ব্যবস্থা, সুন্দরবনকে ঘিরে পর্যটন হাব গড়ে তোলা, ভৈরব, রূপসা ও পশুর নদীর নাব্যতা বাড়াতে ড্রেজিংয়ের ব্যবস্থা, খুলনায় পূর্ণাঙ্গ টেলিভিশন কেন্দ্র চালু, সরকারি উদ্যোগে খুলনায় বোটানিক্যাল গার্ডেন এবং একটি চিড়িয়াখানা স্থাপন, খুলনা প্রেসক্লাবের বহুতল ভবন নির্মাণে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ, খুলনায় মেরিন একাডেমি ও ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠা, খুলনা আলিয়া মাদ্রাসা ও মহিলা আলিয়া মাদ্রাসাসহ আহসান উল্লাহ কলেজ, হাজী আব্দুল মালেক কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, দৌলতপুর দিবা-নৈশ কলেজ সরকারিকরণ করা, খুলনা-যশোর-দর্শনা ডবল রেললাইন স্থাপন, খুলনা থেকে রেলযোগে ঢাকা যাওয়ার জন্য খুলনা-গোপালগঞ্জ রেললাইন স্থাপন, মুন্সিগঞ্জ-সাতক্ষীরা-যশোর রেললাইন স্থাপন এবং খুলনা-ঢাকা কালনা সেতু হয়ে সরাসরি রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা, শহররক্ষা বাঁধ ও রিভারভিউ পার্ক এবং খুলনায় নভো থিয়েটার দ্রুত বাস্তবায়ন ও ডায়াবেটিক হাসপাতালের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ।

এ সময় সংবাদ সম্মেলেন উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মাদ আলী, অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির, ইঞ্জিনিয়ার আজাদুল হক, সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব শেখ মোশাররফ হোসেন, মকবুল হোসেন মিন্টু, শাহীন জামাল পন, মিজানুর রহমান বাবু, অধ্যাপক মো. আবুল বাসার, চৌধুরী মো. রায়হান ফরিদ, জোবায়ের আহমদ খান জবা, চৌধুরী মামনুরান জাকির খুকুমনি, মিনা আজিজুর রহমান, স্বপন কুমার গুহ, অ্যাডভোকেট মিনা মিজানুর রহমান প্রমুখ।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ




একদিনেই বাংলাদেশে প্রবেশ করল ৫০০ রোহিঙ্গা
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সকাল ০৮:২৪:৪৬


আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ জন দেশে ফিরেছেন
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সকাল ০৮:০২:২৫