• ঢাকা
  • |
  • বুধবার ১১ই চৈত্র ১৪৩১ রাত ১২:৩৪:৩৬ (26-Mar-2025)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • বুধবার ১১ই চৈত্র ১৪৩১ রাত ১২:৩৪:৩৬ (26-Mar-2025)
  • - ৩৩° সে:

রাজনীতি

সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষে ছিল বলেই হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছে: রিজভী

২৩ মার্চ ২০২৫ রাত ০৮:২৩:০০

সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষে ছিল বলেই হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছে: রিজভী

নিজস্ব প্রতিবেদক: বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ১৯৭১, ৯০-এর আন্দোলনে এবং ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে সেনাবাহিনী দেশের জনগণের পক্ষে থাকার কারণেই আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। তারা জনগণের পক্ষে থাকার কারণে ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছে। তাই আমাদের এই প্রতিষ্ঠানকে মর্যাদা দিতে হবে, সম্মান দেখাতে হবে।

২৩ মার্চ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় সাধারণ পথচারী ও প্রান্তিক মানুষের মধ্যে ইফতার বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে। দেশ ফ্যাসিস্ট মুক্ত হয়েছে। তাই আমাদের সবাইকে সহনশীল হতে হবে। গণতন্ত্রকে মজবুত শক্তিশালী করার জন্য অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন, একটি ন্যায়বিচার ভিত্তিক সমাজ, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের সংগ্রাম হচ্ছে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার। পরিপূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। তাই আলোচনা কথাবার্তায় সহনশীলতা দেখাতে হবে, যাতে রাষ্ট্রের মধ্যে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয়।

বিএনপির এ নেতা বলেন, সতর্ক থাকতে হবে যে সব প্রতিষ্ঠান গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে আমাদের দ্বারা সেসব প্রতিষ্ঠানের যেন কোনো ক্ষতি না হয়। মনে রাখতে হবে ৭১’ সালে আমাদের দেশের সেনাবাহিনী সর্বোপরি এ দেশের জনগণের সঙ্গে ছিল। সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা মেজর, তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী সবসময় দেশের জনগণের পক্ষে কাজ করেছে। আমরা ৯০’ এর আন্দোলনেও দেখেছি আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। ২০২৪ সালেও দেখেছি এই সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তাই এই প্রতিষ্ঠানকে মর্যাদা দিতে হবে আমাদেরকে সম্মান দেখাতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তনের কোনো পথ যাতে না থাকে সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজগুলো আমাদের করতে হবে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দল ছাত্র-জনতা, শ্রমিকরা প্রত্যেকে একযোগে কাজ করতে হবে। গণতন্ত্রের কাঠামো আরও মজবুত করতে হবে। শক্তিশালী গণতন্ত্র আমাদেরকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। প্রতিটি নাগরিক যেন তার প্রাপ্য স্বাধীনতা পায় এরকম একটা রাষ্ট্র কাঠামো তৈরি করতে হবে।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ