• ঢাকা
  • |
  • বুধবার ২০শে ফাল্গুন ১৪৩১ রাত ১২:১৬:৪৯ (05-Mar-2025)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • বুধবার ২০শে ফাল্গুন ১৪৩১ রাত ১২:১৬:৪৯ (05-Mar-2025)
  • - ৩৩° সে:

অর্থপাচার মামলায় তারেক রহমান-মামুনের রায় ৬ মার্চ

নিজস্ব প্রতিবেদক: সিঙ্গাপুরে অর্থপাচারের অভিযোগে মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায়ের জন্য আগামী ৬ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।৪ মার্চ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ শুনানি শেষে রায়ের এ দিন ধার্য করেন।এদিন আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ জাকির হোসেন ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।গত বছরের ১০ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা স্থগিত করেন আপিল বিভাগ।২০১৬ সালের ২১ জুলাই বিচারিক আদালতের খালাসের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট, সেই সঙ্গে তাকে ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। বিচারিক আদালতের রায়ে গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে দেওয়া ৭ বছরের কারাদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট।  তবে বিচারিক আদালতে মামুনকে দেওয়া ৪০ কোটি টাকার জরিমানা কমিয়ে ২০ কোটি টাকা করা হয়।হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে বিলম্ব মার্জনা চেয়ে চলতি বছর লিভ টু আপিল করেন গিয়াসউদ্দিন আল মামুন।  গেলো বছর ১০ ডিসেম্বর সাজার রায় স্থগিত করেন আপিল বিভাগ।২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর তারেক ও মামুনকে আসামি করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক।  মামলায় অভিযোগ করা হয়, টঙ্গীতে প্রস্তাবিত ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ নির্মাণ কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন মামুন।  ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ওই টাকা বিভিন্ন পদ্ধতিতে সিঙ্গাপুরের সিটি ব্যাংকে মামুনের ব্যাংক হিসাবে পাচার করা হয়।  ওই টাকার মধ্যে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা তুলে খরচ করেন তারেক রহমান।২০১১ সালের ৬ জুলাই এই মামলার বিচার শুরু হয়।  রায় হয় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর।  রায়ে তারেক রহমানকে খালাস এবং গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছর কারাদণ্ড এবং ৪০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।এরপর ২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদন করে দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুদকের আপিল গ্রহণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় দুদকের করা আপিলের সঙ্গে কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে মামুনের করা আপিলের ওপর হাইকোর্টে একসঙ্গে শুনানি হয়। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই হাইকোর্ট রায় দেন।